গাজীপুরের শ্রীপুরের লোক শাহাজানপুরের বিধায়ক জাজজীবন অভিযুক্ত আসামি নানু খান পলাশকে (৪৭) র্যাব। সাত বছর পলাতক থাকার পর র্যাবের হাতে ধরা পড়ে সে।
শনিবার (৫ আগস্ট) গোপন তথ্যের বর্ণনা দিয়ে আরব-টু-এর একটি দল তার সঙ্গে কথা বলে। পরে তাকে গাজীপুরের শ্রীপুর থানা এলাকা থেকে ডাকা হয়।
পলক মতিঝিলের খালুর রহমানের ছেলে।
আর-২ এর মালিক সহকারী সহকারী (মিডিয়া) শিম করিম জানান, ২০১৬ সালের জুন মাসে পলাশ একটি গার্ডহাউসে ফ্লোর ইনচার্জ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। অন্তর্ভুক্ত মহিলারা ব্যক্তি হিসাবে গার্স্টে যোগদান করেন।
চার দিনের কাজের শিফটের পর, পরের দিন কাজটি 18 বছরের কম বয়সী একটি কর্পোরেশন হিসাবে গার্মেসে এজিএম পরিচালনার জন্য আবেদনকারী মহিলাদেরকে অবহিত করে। তাকে সে সময় নিতে হবে না।
পরের দিন নিবন্ধনকারী আবার পোশাকটি উপভোগ করলেন, গার্মেসের ফ্লোর ইনচার্জ পলাশ তাকে অন্য গার্মেসে কাজ করার আশ্বাস দিলেন। একই দিনে বিভিন্ন গ্রুপ অন্য মেয়েদের নিয়ে কথা বলতে থাকে। পরে রাতে শাহজানপুর থানার একটি হোটেলে স্বামী-স্ত্রীর সঙ্গে একটি রুম ভাড়া নিয়ে পার্টি করেন।
পলাশ হোটেলের ঘরে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ভোগকে ভোট দেয়। পরের দিন সকালে পলাশ যাও। এছাড়া শাহজানপুর প্রাকৃতিক ও নারী শিশু দমন আইন নিয়ে পলাশের সমালোচনা করেন।
বিরোধী দলকে অভিযুক্তের আইনি বাধ্যবাধকতা মেনে নিতে হবে। চার মাস জেলে থাকার পর জামিনে মুক্তি পান হাজিরা। প্রশ্ন ফাঁসের বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতে অভিযোগ দালাল মো.
পুলিশের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৫ এর বিরুদ্ধে মামলার বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনায় তাকে কঠোরভাবে এক টাকা জরিমানা করেন। তার সমর্থনে আদালত অনাদায়ী শাস্তিসহ পরোয়ানা জারি করেন।
আশামী পলাশ দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ছদ্মবেশে নিজেকে আড়াল করে রেখেছেন। গত রাতে র্যাব-২ এর একটি দল তাকে গাজীপুর থেকে উল্লেখ করে। এএসপি শিহাব কারি জানান, পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তাকে রাজনৈতিক দলের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।